অশান্তির কি কারণ!
আজকে সমাজের দিক তাকালে বিভিন্ন সংগঠন চোখে পড়ে। যেমন নারী অধিকার আন্দোলন, সম অধিকারের নামে নারীর ক্ষমতায়ন । বিভিন্ন ভাবে নারীর অধিকার দিতে সমাজের সুশীল সমাজ সোচ্চার। সত্যি কি তাঁরা নারীর অধিকার দিতে পেরেছে?
নাকি নারীবাদীর নামে নারীকে পণ্য করার একমাত্র ফন্দি সমাজের কাছে জানতে ইচ্ছে করে। আজকে কিছু না হলেই ধর্মের উপর দিয়ে সব চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে । ধর্মের এই দোষ সেই দোষ! আরোও কত কি! আফসোস লাগে সেইসকল মুক্তমণা নারী পুরুষদের জন্য।
ইসলাম নারীকে কি দিয়েছে? অনেকের প্রশ্ন! শুনবেন ইসলাম নারীকে কি দিয়েছে। তাহলে শুনেন -
আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে পৃথিবীতে নারীদের অবস্থা কেমন ছিলো আপনারা অনেকেই জানেন। না জানলে জেনে নিন। তখনকার সময়টাকে বলা হতো অন্ধকারের যুগ। কেনো বলা হতো? কি তাঁর কারণ!
তখনকার সময়ে নারীদের কলঙ্ক মনে করা হতো। মেয়ে বাচ্চাদের জীবিত মাটির নিচে পুঁতে ফেলতো। অকারণেই হত্যা করা হতো নিষ্পাপ শিশু মেয়েদের। এখন অধিকার নিয়ে আন্দোলনের জন্য রাস্তায় নামেন! নির্লজ্জের মত বেহায়াপনাকে আধুনিকতার নামে চালিয়ে দিতে চান। তখনকার সময় নারীদের বেঁচে থাকাটাই ছিলো করুন অবস্থা।
বলতে ছিলাম ইসলাম নারীকে কি দিলো। এই দুঃখের সময়ে শুভ আগমন করলেন মুসলিম অমুসলিম সবাই যাকে ভালবাসে রহমাতুল্লিল আলামিন নবী মুহাম্মাদ স্বাল্লাল্লাহু আলাইহে ওআ সাল্লাম। যার আগমনে ডঙ্কা বাঁজলো ওই অত্যাচারির ডেরায়। যার আগমন উত্তপ্ত পৃথিবীকে শান্ত করে দিলো। যার আগমনে বিক্ষিপ্ত হলো পাষাণের অন্তর। যার আগমনে শুকনো ঝরণায় বহমান হলো বারিধারা।
তিনি আসলেন আলোকিত হলো পৃথিবী। তিনি এসে কি করলেন। শুনেন কিছু কথা।
যে নারীকে মাটির নিচে পুঁতে ফেলা হতো সেই নারীর পায়ের তলে বেহেস্তের সন্ধান দিয়েছেন। বাবার সম্পত্তির অংশীদার মেয়েকে বানিয়েছেন। বিধবা প্রথাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন।
যে নারীকে সমাজের আবর্জনা মনে করা হতো তাকে বানিয়েছেন হিরার চেয়েও দামী সোনার চেয়েও মূল্যবান।
আজকে নারীরা তাঁদের আদর্শ থেকে কতটা দূরে চলে এসেছে তা সমাজের দিক নজর দিলেই দেখবেন। পেপারের পাতা খুলেই ধর্ষণ নামক কালো সংকেত দেখতে পাওয়া যায়। এই ইসলামই সমাজ থেকে ধর্ষণ, রাহাজানি, সন্ত্রাসী অন্যায় -অবিচারকে লাথি মেরে তাড়িয়েছিলো।
আজকে মুসলিম নর নারীর দিকে তাকালে আফসোস ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। আমাদের যত অশান্তি তাঁর প্রধান কারণ আমরা আমাদের অস্তিত্ব ভুলে গিয়েছি। আমারা ভুলে গিয়েছি আমাদের আদর্শ।
একজন মুসলিম নারীর কি দায়িত্ব সেটাই হয়তো অনেকেই জানেনা। মুসলিম নাম নিয়ে স্বয়ং রাব্বুল আলামিন আল্লাহকে অস্বীকার করতেছে। একজন মুসলিম নাম নিয়ে পর্দাহীন ভাবে অর্ধনগ্ন হয়ে অবাধ ঘুরাফেরা করছে। হায় মুসলিম তোমার কি হয়েছে? কে তোমাকে এই শিক্ষা দিয়েছে!
আর এই সবকিছুর জন্য দায়ী তুমি পুরুষ। তোমার পরিবার ছেলে মেয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে। কার সাথে চলাফেরা করছে তার কোনকিছুই তোমার জানা নেই। হে বাবা তুমি সাবধান হও তোমার ছেলের ক্ষেত্রে। হে মা তুমি খবর রাখো তোমার মেয়ের দিকে।
আজকে মুসলিম পরিবারের দিকে তাকালে দেখা যাবে বেশির ভাগ ছেলেমেয়েরা আল্লাহর রাসূল স্বাল্লাল্লাহু আলাইহে ওআ সাল্লাম সম্পর্কে জানে না। কি করুন আমাদের অবস্থা!
আজকে আমাদের ছেলেমেয়েরা আদর্শ মনে করে রবার্ট এই রবার্ট সেই। কি শিখবে সে? কয়েকদিন আগে প্রথম আলোর রিপোর্টে আসলো ছাত্ররা শিক্ষকদের আদর্শ মনে করেন না। কিভাবে মনে করবেন? যে শিক্ষক ছাত্রীর সাথে অবাধ মিলামেশা করে। যে শিক্ষক অকারণে ছাত্রকে হয়রানির স্বীকার করে।
অনেক কান্না আসে! কি হলো এই মুসলিম জাতির। কে এমন শিক্ষা দিলো তাঁদের। মসজিদে আজান হচ্ছে আর তুমি চায়ের স্টলে বসে গপ্পো করো।
ফিরে এসো। নবীজীর আদর্শ বুকে ধারণ করে সামনের দিনগুলো চলতে শিখো। ইনশাআল্লাহ শান্তি তোমার আসবেই। আল্লাহ আমাকে আপনাকে সবাইকে তাওফিক দিক নিজে এবং নিজের পরিবারকে যেনো ইসলামী আদর্শে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।
নাকি নারীবাদীর নামে নারীকে পণ্য করার একমাত্র ফন্দি সমাজের কাছে জানতে ইচ্ছে করে। আজকে কিছু না হলেই ধর্মের উপর দিয়ে সব চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে । ধর্মের এই দোষ সেই দোষ! আরোও কত কি! আফসোস লাগে সেইসকল মুক্তমণা নারী পুরুষদের জন্য।
ইসলাম নারীকে কি দিয়েছে? অনেকের প্রশ্ন! শুনবেন ইসলাম নারীকে কি দিয়েছে। তাহলে শুনেন -
আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে পৃথিবীতে নারীদের অবস্থা কেমন ছিলো আপনারা অনেকেই জানেন। না জানলে জেনে নিন। তখনকার সময়টাকে বলা হতো অন্ধকারের যুগ। কেনো বলা হতো? কি তাঁর কারণ!
তখনকার সময়ে নারীদের কলঙ্ক মনে করা হতো। মেয়ে বাচ্চাদের জীবিত মাটির নিচে পুঁতে ফেলতো। অকারণেই হত্যা করা হতো নিষ্পাপ শিশু মেয়েদের। এখন অধিকার নিয়ে আন্দোলনের জন্য রাস্তায় নামেন! নির্লজ্জের মত বেহায়াপনাকে আধুনিকতার নামে চালিয়ে দিতে চান। তখনকার সময় নারীদের বেঁচে থাকাটাই ছিলো করুন অবস্থা।
বলতে ছিলাম ইসলাম নারীকে কি দিলো। এই দুঃখের সময়ে শুভ আগমন করলেন মুসলিম অমুসলিম সবাই যাকে ভালবাসে রহমাতুল্লিল আলামিন নবী মুহাম্মাদ স্বাল্লাল্লাহু আলাইহে ওআ সাল্লাম। যার আগমনে ডঙ্কা বাঁজলো ওই অত্যাচারির ডেরায়। যার আগমন উত্তপ্ত পৃথিবীকে শান্ত করে দিলো। যার আগমনে বিক্ষিপ্ত হলো পাষাণের অন্তর। যার আগমনে শুকনো ঝরণায় বহমান হলো বারিধারা।
তিনি আসলেন আলোকিত হলো পৃথিবী। তিনি এসে কি করলেন। শুনেন কিছু কথা।
যে নারীকে মাটির নিচে পুঁতে ফেলা হতো সেই নারীর পায়ের তলে বেহেস্তের সন্ধান দিয়েছেন। বাবার সম্পত্তির অংশীদার মেয়েকে বানিয়েছেন। বিধবা প্রথাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন।
যে নারীকে সমাজের আবর্জনা মনে করা হতো তাকে বানিয়েছেন হিরার চেয়েও দামী সোনার চেয়েও মূল্যবান।
আজকে নারীরা তাঁদের আদর্শ থেকে কতটা দূরে চলে এসেছে তা সমাজের দিক নজর দিলেই দেখবেন। পেপারের পাতা খুলেই ধর্ষণ নামক কালো সংকেত দেখতে পাওয়া যায়। এই ইসলামই সমাজ থেকে ধর্ষণ, রাহাজানি, সন্ত্রাসী অন্যায় -অবিচারকে লাথি মেরে তাড়িয়েছিলো।
আজকে মুসলিম নর নারীর দিকে তাকালে আফসোস ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। আমাদের যত অশান্তি তাঁর প্রধান কারণ আমরা আমাদের অস্তিত্ব ভুলে গিয়েছি। আমারা ভুলে গিয়েছি আমাদের আদর্শ।
একজন মুসলিম নারীর কি দায়িত্ব সেটাই হয়তো অনেকেই জানেনা। মুসলিম নাম নিয়ে স্বয়ং রাব্বুল আলামিন আল্লাহকে অস্বীকার করতেছে। একজন মুসলিম নাম নিয়ে পর্দাহীন ভাবে অর্ধনগ্ন হয়ে অবাধ ঘুরাফেরা করছে। হায় মুসলিম তোমার কি হয়েছে? কে তোমাকে এই শিক্ষা দিয়েছে!
আর এই সবকিছুর জন্য দায়ী তুমি পুরুষ। তোমার পরিবার ছেলে মেয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে। কার সাথে চলাফেরা করছে তার কোনকিছুই তোমার জানা নেই। হে বাবা তুমি সাবধান হও তোমার ছেলের ক্ষেত্রে। হে মা তুমি খবর রাখো তোমার মেয়ের দিকে।
আজকে মুসলিম পরিবারের দিকে তাকালে দেখা যাবে বেশির ভাগ ছেলেমেয়েরা আল্লাহর রাসূল স্বাল্লাল্লাহু আলাইহে ওআ সাল্লাম সম্পর্কে জানে না। কি করুন আমাদের অবস্থা!
আজকে আমাদের ছেলেমেয়েরা আদর্শ মনে করে রবার্ট এই রবার্ট সেই। কি শিখবে সে? কয়েকদিন আগে প্রথম আলোর রিপোর্টে আসলো ছাত্ররা শিক্ষকদের আদর্শ মনে করেন না। কিভাবে মনে করবেন? যে শিক্ষক ছাত্রীর সাথে অবাধ মিলামেশা করে। যে শিক্ষক অকারণে ছাত্রকে হয়রানির স্বীকার করে।
অনেক কান্না আসে! কি হলো এই মুসলিম জাতির। কে এমন শিক্ষা দিলো তাঁদের। মসজিদে আজান হচ্ছে আর তুমি চায়ের স্টলে বসে গপ্পো করো।
ফিরে এসো। নবীজীর আদর্শ বুকে ধারণ করে সামনের দিনগুলো চলতে শিখো। ইনশাআল্লাহ শান্তি তোমার আসবেই। আল্লাহ আমাকে আপনাকে সবাইকে তাওফিক দিক নিজে এবং নিজের পরিবারকে যেনো ইসলামী আদর্শে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।
Comments
Post a Comment